চাকরির খবর মাধ্যমিক সাজেশন ২০২৬New জেলার চাকরি রেজাল্ট স্কলারশিপ সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন সিলেবাস পরীক্ষার তারিখ
Focus

WB Headmasters Recruitment: রাজ্যের একাধিক স্কুলে প্রায় ৪ হাজার প্রধান শিক্ষকের পদ ফাঁকা, নবান্নের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় আটকে নিয়োগ

WB Headmasters Recruitment: সদ্য কিছুদিন আগে প্রকাশিত রাজ্যের শিক্ষা দপ্তরের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী রাজ্যের প্রায় ৫০% স্কুলে প্রধান শিক্ষকের পদ ফাঁকা আছে। এর ফলে স্কুলগুলির প্রশাসনিক পরিকাঠামো পরিচালনা করার ক্ষেত্রে বিশেষ অসুবিধায় পড়েছে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর। প্রধান শিক্ষকদের অনুপস্থিতিতে স্কুলের বার্ষিক কার্যবিবরণী রিপোর্ট, মিড-ডে-মিল সংক্রান্ত তথ্য, বিভিন্ন স্কলারশিপে ছাত্র-ছাত্রীদের নথিভুক্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কাজের ক্ষেত্রে বিশেষ অসুবিধা হচ্ছে। রাজ্যে শেষবার প্রধান শিক্ষক নিয়োগ হয়েছিল ২০১৯ সালে। সেই সময়ে রাজ্যে প্রায় ২৫০০ প্রধান শিক্ষকের পদ খালি ছিল। বর্তমানে রাজ্যের সরকারি এবং সরকার পোষিত বিদ্যালয়গুলি মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজারের বেশি প্রধান শিক্ষকের পদ ফাঁকা থাকার তথ্য উঠে আসছে।

চাকরির খবরঃ DM অফিসে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর নিয়োগ

স্বচ্ছ নিয়োগের জন্য ২০২৩ সালে নতুন একটি নিয়োগ বিধি তৈরী করে শিক্ষা দপ্তরের কাছে পাঠিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। উক্ত বিধিতে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বেশকিছু পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছিল। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী নতুন এই বিধিতে বলা হয়েছিল, প্রধান শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা হবে OMR শীটের মাধ্যমে। প্রত্যেক প্রার্থীকে OMR শীটের ‘ডুপ্লিকেট কপি’ দেওয়া হবে। এছাড়া নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার স্বীকৃত সংরক্ষণের কথাও বলা হয়েছে। লোকসভা ভোটের পর এই নিয়োগ নিয়ে তোড়জোড় শুরু করেছে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর। সমস্ত প্রক্রিয়া শেষে এখন শুধু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া।

WB Headmasters Recruitment

এই প্রসঙ্গে অ্যাডভান্সড সোসাইটি ফর হেডমাস্টার্স অ্যান্ড হেডমিস্ট্রেসেস-এর সাধারণ সম্পাদক চন্দন মাইতি বলেন, “আমরা চাইছি রাজ্যের অধিকাংশ বিদ্যালয় যে ভাবে অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে, তাতে দ্রুত প্রধানশিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হোক। প্রধানশিক্ষক ছাড়া কোনও ভাবেই স্কুল চলতে পারে না। স্বচ্ছতার সঙ্গে দ্রুত নিয়োগ সম্পন্ন করতে হবে।” অন্যদিকে কলেজিয়াম অফ অ্যাসিস্ট্যান্ট হেডমাস্টার্স অ্যান্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট হেডমিস্ট্রেসেস-এর সম্পাদক সৌদীপ্ত দাস জানিয়েছেন, “২০১৯-এর পর থেকে প্রধানশিক্ষক পদে নতুন নিয়োগ না হওয়ায় স্কুল পরিচালনার ক্ষেত্রে নানা রকমের সমস্যা হচ্ছে। টিচার ইনচার্জ দিয়ে দীর্ঘদিন স্কুল চালানো বেশ কঠিন। বহু স্কুলেই ছাত্র সংখ্যার নিরিখে সহ-প্রধান শিক্ষকের পদ তৈরি করা হয়। ফলে প্রশাসনিক সঙ্কটে স্কুলগুলি। উভয় ক্ষেত্রেই দ্রুত নতুন নিয়োগ প্রয়োজন।”

WB Headmasters Recruitment

Home Breaking E - Paper Video Join